ফজরের নামাজ আদায়কারীর ৮ পুরস্কার | রোজার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া

Estimated read time 1 min read

ফজরের নামাজ আদায়কারীর ৮ পুরস্কার

নামাজ ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। প্রত্যেক ওয়াক্ত নামাজেরই আল্লাহ তায়ালা বিশেষ কিছু ফজিলত দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম ফজরের সালাত।

নামাজ কায়েম করো সূর্য ঢলে পড়ার পর থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত এবং কায়েম করো ফজরের নামাজ। নিশ্চয়ই ফজরের নামাজ উপস্থিতির সময়। (সূরা: বনি ইসরাঈল, আয়াত: ৭৮ (দ্বিতীয় পর্ব)।

নামাজের মধ্যে যেমন ফজরের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব, তেমনি সময়ের মধ্যে ফজরের সময়ের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। পবিত্র কোরআনে ‘ফজর’ নামে একটি সূরাও রয়েছে। ওই সূরার শুরুতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘শপথ ফজরের। ’ (সূরা: ফজর, আয়াত : ১)

হাদিসে ফজরের নামাজের বিশেষ তাগিদ রয়েছে। জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে। (মুসলিম, হাদিস : ৬৫৭)
 
অন্য হাদিসে ফজরের নামাজ আদায়কারীকে জান্নাতি মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুটি শীতল সময়ে নামাজ আদায় করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। ’ (বুখারি ও মুসলিম)

নিম্নে ফজরের নামাজ পড়ার ৮ পুরস্কার…

১. ফজরের নামাজে দাঁড়ানো, সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ার সমান। ‘যে ব্যক্তি জামাতের সাথে এশার নামাজ আদায় করলো, সে যেন অর্ধেক রাত জেগে নামাজ পড়লো। আর যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়লো, সে যেন পুরো রাত জেগে নামাজ পড়লো। ’ (মুসলিম শরিফ)

২. ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে। ’ (মুসলিম)

৩. ফজরের নামায কেয়ামতের দিন নূর হয়ে দেখা দিবে – ‘যারা রাতের আঁধারে মসজিদের দিকে হেঁটে যায়, তাদেরকে কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ নূর প্রাপ্তির সুসংবাদ দাও। ’ (আবু দাউদ)

৪. সরাসরি জান্নাত প্রাপ্তি – ‘যে ব্যক্তি দুই শীতল (নামাজ) পড়বে, জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর দুই শীতল (নামাজ) হলো ফজর ও আসর। ’ (বুখারী)

৫. রিজিকে বরকত আসবে – আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেছেন, সকাল বেলার ঘুম ঘরে রিজিক আসতে বাঁধা দেয়। কেননা তখন রিজিক বন্টন করা হয়।

৬. ফজরের নামাজ পড়লে, দুনিয়া আখেরাতের সেরা বস্তু অর্জিত হয়ে যাবে – ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া ও তার মধ্যে যা কিছু আছে, সবকিছুর চেয়ে শ্রেষ্ঠ। ’ (তিরিমিযি)

৭. সরাসরি মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহর দরবারে নিজের নাম আলোচিত হবে – ‘তোমাদের কাছে পালাক্রমে দিনে ও রাতে ফেরেশতারা আসে। তারা আসর ও ফজরের সময় একত্রিত হয়। যারা রাতের কর্তব্যে ছিল তারা ওপরে উঠে যায়। আল্লাহ তো সব জানেন, তবুও ফিরিশতাদেরকে প্রশ্ন করেন, আমার বান্দাদেরকে কেমন রেখে এলে? ফেরেশতারা বলে, আমরা তাদেরকে নামাজরত রেখে এসেছি। যখন গিয়েছিলাম, তখনো তারা নামাজরত ছিল। ’ (বুখারি)

৮. ফজরের নামাজ দিয়ে দিনটা শুরু করলে, পুরো দিনের কার্যক্রমের একটা বরকতম সূচনা হবে। প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন- ‘হে আল্লাহ! আমার উম্মতের জন্যে, তার সকাল বেলায় বরকত দান করুন। ’ (তিরমিযী)

রোজার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া

নামাজ হচ্ছে ইসলাম ধর্মের অন্যতম একটি স্তম্ভ। মুসলমানদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। প্রতি ওয়াক্তের নামাজেরই ফজিলত দিয়েছেন মহান আল্লাহ তা’আলা। তবে এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফজরের নামাজ।

ফজরের নামাজ পড়া নিয়ে পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ‘সূর্য ঢলে পড়ার পর থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামাজ কায়েম করো এবং কায়েম করো ফজরের নামাজ। ফজরের নামাজ নিশ্চয়ই উপস্থিতির সময়।’ (সূরা: বনি ইসরাঈল, আয়াত: ৭৮ (দ্বিতীয় পর্ব)।

ফজরের ওয়াক্তের নামাজে যেমন বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, তেমনি এই নামাজের সময়ের মধ্যেও বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। পবিত্র কুরআনে ‘ফজর’ নামে একটি সূরাও রয়েছে। সূরাটির শুরুতে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘শপথ ফজরের।’ (সূরা: ফজর, আয়াত : ১)

এদিকে হাদিসে ফজরের নামাজ আদায়কারী ব্যক্তিকে আখ্যায়িত করা হয়েছে জান্নাতি মানুষ হিসেবে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যিনি দুটি শীতল সময়ে নামাজ আদায় করবে, ওই ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

এছাড়া ফজরের নামাজ আদায়কারীর জন্য ১০ পুরস্কারের কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন হাদিসগ্রন্থে। এবার তাহলে কয়েকটি পুরস্কার সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

১. ফজরের নামাজের জন্য দাঁড়ানো, সারারাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ার সমান। ‘যিনি জামাতের সঙ্গে এশার নামাজ পড়ল, তিনি যেন অর্ধেক রাত জেগে নামাজ পড়ল। আর যিনি ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করল, তিনি যেন পুরো রাত জেগে নামাজ পড়ল।’ (মুসলিম শরিফ)

২. ‘যিনি ফজরের নামাজ আদায় করবে, তিনি মহান আল্লাহর জিম্মায় থাকবে।’ (মুসলিম)

৩. ফজরের নামাজ কেয়ামতের দিন নূর হয়ে দেখা দেবে। ‘যারা রাতের অন্ধকারে মসজিদের দিকে হেঁটে যায়, কেয়ামতের দিন তাদের পরিপূর্ণ নূর প্রাপ্তির সুখবর দাও।’ (আবু দাউদ)

৪. সরাসরি জান্নাত পাওয়া। ‘যিনি দুই শীতল (নামাজ) পড়বে, তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর দুই শীতল (নামাজ) হচ্ছে ফজর ও আসর।’ (বুখারি)

৫. রিজিকে বরকত আসে। এ ব্যাপারে আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেছেন, সকালের ঘুম ঘরের মধ্যে রিজিক আসতে বাঁধা দেয়। কারণ, ওই সময় রিজিক বণ্টন করা হয়।

✪ আরও পড়ুন: ঘুমের সময় যে আমল করবেন, হাদিসে যা আছে

৬. ফজরের নামাজ আদায়ে দুনিয়া আখিরাতের সেরা বস্তু অর্জিত হবে। ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ আদায় হচ্ছে দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা কিছু রয়েছে, সেসবের থেকে শ্রেষ্ঠ।’ (তিরমিযী)।

৭. ফজরের নামায় পড়ে দিন শুরু করলে সারাদিনের কার্যক্রমে বরকতময়ের সূচনা হবে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ, আমার উম্মতের জন্য তার সকাল বেলায় বরকত দান করুন।’ (তিরমিযী)।

Chat On WhatsApp

Please Contact with us for more details.
Our Services

Phone : +8801566058831
WhatsApp :�wa.me/8801933307999
Skype : azadarch
Our Website : www.azadservice.com
Telegram for more information : https://t.me/Azadservice
Email US : [email protected]
Youtube :� https://www.youtube.com/@DropshippingService?sub_confirmation=1
Virtual Assistant : www.azadservice.com/category/virtual-assistant/
Facebook Groups : https://www.facebook.com/groups/854505676275341/
Facebook Page : https://www.facebook.com/independentservice.today
Linkdin :� https://www.linkedin.com/in/azadservice/
Instagram : https://www.instagram.com/azadservicebd/

Pinterest : https://www.pinterest.com/azadservice/

Twitter.: https://twitter.com/azadservicebd

Tiktok : https://www.tiktok.com/@azadservices

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours